নিশিরাতে_মেয়েটির_কান্না

পর্ব -1

নিশিরাতে_মেয়েটির_কান্না-

রাতে ফিরছিলাম ছাত্রীকে পরিয়ে। তেঁতুল গাছের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়।

আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ওবারাকাতুহ। আমি ভয় পেলাম তবুও ওয়ালাইকুম সালাম ওরাহমাতুল্লাহ ওবারাকাতুহ।

গাছ থেকে নেমে এলো এক লোক চোখের কোনে রক্ত জমে আছে অন্ধকারে মনে হচ্ছে চোখে লাইট লাগানো। আর দেখিনি কিছু অন্ধকার ছিল লাইট আনিনি।

প্রয়োজন পড়ে না লাইটের চাঁদের আলোয় আলোকিত থাকে চারদিকে তবে তেঁতুল গাছের নিচে কিছু দেখা যায় না। বড় গাছ আর ঝোপঝাড় বেশি তাই। শুধু এটা বলেছে মাষ্টার আমার ছেলে মেয়েকে পড়াতে পারবি।

আমি বললাম আমি তো শুধু…

আর বলতে না দিয়ে হুংকার ছেড়ে বললো পারবি কিনা মানুষ হোক বা জ্বীন। তোর কাজ পড়ানো আর মাসিক টাকা নেওয়া। আমি বললাম বাহ আপনি তো মনের কথা পড়তে পারেন।

আপনার আ তো আরবি পড়াবেন আমি তো বাংলা পড়াতে জানি। জ্বীন বাংলা ইংরেজি অংক এগুলো পড়াবেন পারবেন তো।

আমি আপনার আ জ্বীন আমি কিভাবে পড়াবো আমি তো মানুষদের পড়াই। জ্বীন মানুষদের যেভাবে পড়াও তেমনি পড়াবে।প্রতিদিন মাগরিবের নামাজ পড়ে এসে পড়াবেন এশার নামাজ এর আগে চলে যাবেন

আমি মাগরিবের পর..

জ্বীন ওহ আচ্ছা ঠিক আছে মাগরিবের পর তুমি আরেকজনকে পড়িয়ে এসে এদের পড়িয়ো।

তাড়াতাড়ি এসো

এই নাও ৫হাজার ৫জন ছেলে ৫জন মেয়ে দের পড়াবে। মাসিক ১০হাজার দেব এটা এডভান্স। আমি আচ্ছা চলেন ওই পাশে গিয়ে কথা বলি।

আমার নাম সর্দার কামাল। আমরা আগুন এর সৃষ্টি। আর আমি মানুষ নয়, তাই আমি যেখানে সেখানে যেতে পারি না।

আমি আচ্ছা ঠিক আছে আবার এশার নামাজ আদায় করতে হবে।

আমি আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ওবারাকাতুহ ভালো থাকবেন।

ওয়ালাইকুম সালাম ওরাহমাতুল্লাহ ওবারাকাতুহ।

খোদা হাফেজ।

বাড়ি গিয়ে মাকে এ ঘটনা বললাম মা শুনে বললো।

জ্বী তোর বাবা যখন বেঁচে ছিলেন তখন জ্বীনের সাথে কথা বলতেন।

অনেক বার শুনেছি।

তবে জ্বীনরা ভালোই হয় ।

ওনি অনেক গোপন সংবাদ ওদের থেকে নিতেন।

তবে একটা কথা কি জানিস নামাজ রোজা না পড়লে পাক পবিত্র না থাকলে ওরা তোর কাছেও আসবে না।

এটা তোর বাবা বলতো।

ঠিক আছে যা হাত মুখ ধুয়ে নে।

 

পর্ব

আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ওবারাকাতুহ কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন।

জ্বী আমি আপনাদের একটি পর্ব দিয়ে

ফেললাম আমার নামটা ওতো বলা হয় নি।

জ্বী আমার নাম মোঃ সাজ্জাদ হোসেন

ইন্টার এহ পড়ি কয়েকটি টিউশনি করি।

জ্বী রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।

সকাল এ ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ পড়ে।

কলেজ এর কিছু পড়া কমপ্লিট করছি।

রাতে তো পরতে পারি না।

সারাদিন এত কিছু করে রাতে পড়তে মন বসে না।

বিকেলে যদি আপনি হালকা খেলাধুলা করেন।

তাইলে রাতে পড়তে মন বসে মন ফুরফুরে থাকে।

দুপুরে এসে গোসল করে নামাজ আদায় করে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে।

বিকেলে চলে গেলাম টিউশনি তে।

একটা টিউশনি করে আসরের নামাজ পড়ে।

আরেকটা টিউশনি করতে গেলাম।

ওই টিউশনি করে মাগরিবের নামাজ পড়ে।

আরেকটা টিউশনি তে যাচ্ছি যে টিউশনি তে যাচ্ছি এই মেয়েটিই গল্পের মূল কারণ ।

মেয়েটির নাম রুবা।

পুরো নাম দিল রুবা ইসলাম।

আমি রুবু বলে ডাকি।

এই মেয়েটি বোধহয় আমাকে পছন্দ করে।

কিন্তু লাভ নেই ওর বিয়ে ঠিক করা আছে।

ওর বাবার বন্ধুর ছেলের সাথে।

কিন্তু ওহ বিয়েতে রাজি নয়।

ছেলেটি অনেক মেয়ের সাথে রিলেশন করে ওদের সাথে রুম**ট করে ছেড়ে দিয়েছে।

আর ওহ নেশাখোর টাইপ।

কিন্তু রুবা অনেক টা ধার্মিক সবসময় মাথায় হিজাব পরে থাকে।

সব ওয়াক্ত নামাজ পড়ে।

তাহাজ্জুদ পড়ে।

রোজা রাখে কারো সাথে কোন রকম কথা বলে না।

তেমন শুধু আমার সাথে।

আমি ওরে মাঝে মাঝে বলি (তুই কি মানুষ এর সাথে কথা বলোছ না।

আর সব কথা জমিয়ে রেখে আমি আসলে বলবি তাই।)

জ্বী স্যার।

আমি আচ্ছা আমি তোরে সেই ছোট থেকে দেখছি তুই আমার এ ভাইয়া না ডেকে স্যার ডাকোস কেন ?

কারণ ভাইয়া ডাকলে তো আর ভাইয়ের সাথে ব……

আর না বলে।

আমি আর বলোস না কেন।

রুবা আমার ইচ্ছা আমি বলমু নাকি বলমু না।

এটা আমার সিক্রেট।

আমি ওরে বাপরে এই পুচকি র আবার সিক্রেট।

এই হ্যালো আমি পুচকি না ক্লাস ৯এহ পড়ি।

আমি ওহ আচ্ছা আপনি এতবড় হয়ে গেছেন।

জ্বী।

আপনি কয়েক দিন আগেও বলতেন সাজ্জাদ ভাইয়া চকলেট খাবো কিনে দাও।

মা কিনে দেয় না।

আর এখন বড় হয়ে গেলেন।

(আমি রুবার ভাই রিফাত এর বন্ধু ছোট থেকে একসাথে বড় হয়েছি, খেলেছি একসাথে থেকেছি কত কি।

কিন্তু এস এস সি পর ওহ চলে যায়.

 

{ আরো পড়ুন – অভিশপ্ত কবরস্থান – ভয়ানক অভিশপ্ত কবরস্থানের গল্প!

 

পর্ব

রাতে খাওয়া দাওয়া করে ঘুমাবো।

তখন মনে হলো প্যান্টের ভিতর একটা কাগজ।

কি কাগজ মনে পড়লো।

রুবার দেওয়া কাগজটা খুলে দেখবো এহ আর কি লিখবে কখনো তো‌ কারো সাথে ভালো করে মিশেও না আমি ছাড়া।।

এটার কি কারণ থাকতে পারে।

তাইলে কি রুবা আমাকে ছোট থেকে।

খুলে পড়তে থাকি

প্রিয় সাজ্জাদ

আমার জীবন এ যখন থেকে বুঝতে পারলাম ।

তখন শুধু প্রিয় এর জায়গাটা তোমার জন্য রেখে দিয়েছি।

ছোট থেকে পছন্দ করতাম তোমাকে তাই তো

তোমাকে ভাইয়া ডাকতাম না।

কারণ ভাইয়া ডাকলে ভাই বোন এর সম্পর্ক হয়ে যাবে।

তাইতো তোমাকে স্যার ডাকতাম।

আর ভাই বোন হয়ে গেল এ তোমাকে নিজের করে পেতে সঙ্কোচ হতো।

ভাইয়াকে বিয়ে ব্যাপারটা কেমন না।

মানুষ এর কাছে হয়তো সেটা স্বাভাবিক তবে আমার কাছে কেমন যেন লাগবে তাই।

আর তোমাকে সারাক্ষণ কেন জ্বালাই কেন বকবক করি কেন অন্য কারো সাথে কথা বলিনা।

কেন সব কথা তোমায় বলি বুঝে গেছো‌ নিশ্চয়।

তোমাকে খুব ভালোবাসি সে ছোট থেকে তোমাকে আমি অনেক বার ভালোবাসি বলেছি তুমি আমায় ছোট বলে।

এসব হাসি ঠাট্টা করে উড়িয়ে দিয়েছো।

তবে আমি তোমাকে যতবার ভালোবাসি বলেছি সবসময় তোমাকে আমার ভবিষ্যৎ ভেবে বলেছি।

আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।

প্লিজ আমাকে ছেড়ে যেওনা।

আমার মা বাবা যে ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চায়।

সে ভালো না মদ জুয়া মেয়েবাজি সব করে।

এটা ও খবর পেয়েছি যে ওহ নাকি মেয়ে পাচার কাজেও জড়িত মা বাবা কে ভয়ে বলতে পারি না।

তোমাকে ও বলবো বলবো ভেবে বলতে পারিনি কারণ আমার হাত এ কোন প্রমাণ নেই আজ স্কুল থেকে ফিরে আসার সময় দেখি ওই ছেলেটা কিছু মেয়েকে গাড়িতে তুলেছে।

হাত পা বেঁধে তবে আমি এতটাই ভয় পেয়েছি কাউকে বলতে পারেনি।

এখন লিখছি তুমি আমাকে বাঁচিয়ো।

মা বাবা যদি আমাকে বিয়ে দেয়ো আমি মরে যাব তোমাকে ছাড়া।

ইতি

তোমার ছাত্রী

প্রিয় না অপ্রিয় জানি না।

দিল রুবা ইসলাম

এটা পড়ে আমি বুঝতে পারি।

মেয়েটি আমাকে কতটা ভালোবাসে।

এরপর আমি ঘুমিয়ে গেলাম।

সকালে ঘুম থেকে উঠে কলেজ এ না গিয়ে রুবাদের বাড়িতে গেলাম।

গিয়ে কলিং বেল দিলাম।

আন্টি এসে দরজা খুলে দিল।

আমি সালাম দিলাম।

আর জিজ্ঞেস করলাম রুবু কই।

বললো ওহ তো গতকাল রাতে ওর বাবার সাথে গেল ওর হবু বর এর বাড়িতে।

আমি কি?

আন্টি এতে কি কি বলার কি হলো।

কয়দিন পর বিয়ে এখন ওখানে যেতে পারে।

 

পর্ব

আন্টি যেতেই পারে তাতে দোষের কি আছে।

আমি ওহ আচ্ছা ঠিক আছে রুবু আসবে কখন।

আন্টি জানি না ।

তুই এত সকালে কি হলো এভাবে আসলি

কলেজ এ ওহ যাসনি।

কি হইছে বল।

আমি না‌ তেমন কিছু না।

আন্টি আমি জানি কিছু একটা হয়েছে বলে ফেল।

আমি কাগজটা দিলাম আন্টিকে।

আন্টি পড়ে বললো ঠিক আছে আমি একমত রুবার সাথে।

ওকে তোর থেকে ভালো কে রাখবে।

টাকা পয়সা হলে সব হয় না।

ভালো রাখতে জানতে হয়।

আমি এক্ষণি তোর আঙ্কেল কে ফোন দিচ্ছি।

আন্টি আঙ্কেল কে ফোন দিলো।

এরপর কি হলো জানি না।

আন্টি পড়ে যাচ্ছে আমি ধরলাম ততক্ষণে জ্ঞান হারিয়েছি।

আমি পানি দিয়ে জ্ঞান ফেরালাম।

আঙ্কেল কে ফোন দিলে।

আঙ্কেল বললো।

আমি একটু বাইরে গেলাম ওর হবু বর আর ওকে একা কথা বলতে এসে দেখি ওহ নেই।

তার পর ওর হবু বর কে জিজ্ঞেস করলে ওহ বলে।

রুবা বাইরে গেছে কথা বলতে কার সাথে যেন।

আমি অনেক ক্ষণ অপেক্ষা করলাম কিন্তু ওহ আসেনি।

তার পর ওকে খুঁজতে থাকি।

আমি কখন হয়েছে এটা।

রাতে ১১টার দিকে।

তার পর সারারাত ধরে ওকে খুঁজি পাইনি।

সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে মনে হচ্ছে ওহ বাহিরে গেছে।

তার পর সারাদিন আমি ওকে খুঁজতে থাকি।

আমি জানি ওর হবু বর কিছু করেছে তবে কোন প্রমাণ নেই।

তবুও আমি ওর পিছু নেয়।

কোন কাজ হয়নি।

রাতে ফিরছিলাম।

আজ কাউকে পড়াতে যায়নি এমনকি জ্বীনদের ওহ না।

রাতে ফিরছিলাম পথে কামাল সাহেব এর সাথে দেখা।

ওনি জিঙ্গেস করলে বলি এমনে এমনে।

তখন ওনি বলেন মেয়েটি বেঁচে নেই।

আমি কি বলছেন এসব।

ওনি আমাকে একটা জায়গা দেখায় দেন।

আমি ওখানে গিয়ে দেখি একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে কান্না করছে।

আমি বললাম তুমি কে?

তখন মেয়েটি আমার দিকে ফিরে দেখি ওর পুরো মুখ দিয়ে রক্ত পড়ছে।

আর পুরো শরীর হিংস জানোয়ার খেলে যেমন হয় তেমন ।

আমি বললাম কে তুমি সে কাঁদতে কাঁদতে বলল।

আমি রুবু

আমি রুবু শুনে ওকে জড়িয়ে ধরলাম।

কিন্তু তাকে আমি ধরতে পারছি না।

আমি বললাম কিরে আমি তোরে ধরতে পারছি না কেন।

রুবু আমি আর নেই।

আমি কাঁদতে কাঁদতে বললাম কি বলছ।

ওহ বলে আমি ফিরে এসেছি কিন্তু।

আমাকে তুমি আর জ্বীনরা ছাড়া আর কেউ দেখতে পারবে না।

শুধু আমার কান্না শুনতে পারবে।

আমি কি বলোছ ওহ বলে আমি ফিরে এসেছি কারণ আমি তোমাকে নিজের করে পাইনি।

ওরা আমার পবিত্র শরীরকে অপবিত্র করতে চেয়েছিল আমি করতে দেয়নি পরে আমাকে মেরে আমার শরীরের সাথে

 

{ আরো পড়ুন – সত্য ঘটনা

 

শেষ পর্ব

ওরা আমার পবিত্র শরীরকে অপবিত্র করতে চেয়েছিল আমি করতে দেয়নি পরে আমাকে মেরে আমার শরীরের সাথে ওরা নোংরা কাজ করে।

আমি ফিরে এসেছি ওদের একটা কেও ছাড়বো না।

আমি তোমাকে আর জ্বালাবোনা।

খুব ভালোবাসি তোমায়।

তোকে ভালবাসি আমিও যে।

রুবা বেঁচে থাকতে বলোনি তো।

আমি ফিরে এসেছি শুধুমাত্র তোমার ভালোবাসা না পেয়ে মৃত্যু বরণ করায়।

আমি যদি এমনি মারা যেতাম তাইলে আমার কোন খোভ থাকতো না।

আমাকে আর ওহ এ কারণে পাঠানো হয়েছে যেন এসব বন্ধ করতে পারি।

ওরা অনেক মেয়েকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে নষ্ট পল্লীতে দিয়ে দিছে।

বিদেশ এ পাচার করেছে।

যারা কালো ওদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গ বিক্রি করে দিছে।

এগুলো আমার বন্ধ করতে হবে।

আমি ছাড়বো না একটাকেও সবাইকে কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি দিয়ে মারবো।

তার পর শুরু ইন্টারমিশন

সাজ্জাদ প্রথম এ গিয়ে জ্বীনদের সাথে কথা বলে।

জ্বীনরা বলে কোথায় কোথায় কি হচ্ছে কবে কি করবে।

সাজ্জাদ প্রথম রাঙ্গামাটি বান্দরবান খাগড়াছড়ি এসব জেলায় এগুলো বন্ধ করে।

এখানকার জড়িত থাকা প্রতিটি ।

মানুষ কে নিশংস মৃত্যু দেয় ‌।

যেগুলোর মৃত্যু এতটাই জঘন্য হয়েছে কেউ যাতে এ কাজ করতে।

কোনদিন সাহস না করে।

একটা জঙ্গল থেকে প্রায় ৫০০মেয়েকে উদ্ধার করে যাদের বেশিরভাগই সুন্দরী ছিল।

বয়স ছিল ১৫_২০।

ওদের অনেক কে নষ্ট করতে পারেনি।

হয়তো কিছু দিন এর মধ্যে হয়ে যেত সবাই।

ওনার আ যাতে সাজ্জাদ কে চিনতে না পারে।

তাই ওহ একজন পুলিশ কে ফোন দিল।

কিন্তু পুলিশ এ জায়গায় যেতে ভয় পাচ্ছে।

তাই সেনাবাহিনীর উপর কাজটি দেয়।

ওনার আ গিয়ে দেখে অনেক গুলো মেয়ে পড়ে ওদের উদ্ধার করে পরিবার কাছে ফিরিয়ে দেয়।

ওদের বেশিরভাগ মেয়েকে।

প্রেমের জালে ফাসিয়ে।

ওদের নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে অনেক কে।

আবার অনেক জনকে কিডনাপ করে পরিবার এর কাছে মুক্তিপণ দাবি করে।

অনেক এ দিলেও মেয়ের মুখ ওহ দেখেনি বা অনেক এ মরা লাশ পেয়েছে।

এরকম গুলো কে সাজ্জাদ পাচার চক্রের প্রতিটা সদস্যকে হত্যা করে।

পুলিশ এ দেয়নি কারণ ওরা অনেক উঁচু লোক ছিল সকালে ঢুকালে বিকাল এ বের হবে তাই।

তবে ওদের মরা লাশ দেখে অনেক এহ আঁতকে উঠে।

এতটা খারাপ মৃত্যু দেওয়া হয়েছে ওদের।

এভাবে শেষ হয়।

পাপের।

তবুও ওই মেয়েটা নিশিরাত হলেই কাঁদে।

ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন দেখা হবে অন্য গল্প এ।

 

লেখক: সাজ্জাদ

নিশিরাতে_মেয়েটির_কান্না

সমাপ্ত

 

(নিশিরাতে_মেয়েটির_কান্না গল্পটি আপনাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন। পরবর্তী গল্প পড়ার আমন্ত্রণ জানালাম। ধন্যবাদ।)